প্রস্তাবিত বাজেটে দেশি শিল্প সুরক্ষা দিতে গিয়ে সাধারণ মানুষের ভোগ্যপণ্যে করের বোঝা চাপিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে সামাজিক সুরক্ষা আওতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। যা দারিদ্র কমাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে এভাবেই বিশ্লেষণ করেছেন অর্থনীতিবিদরা।
প্রস্তাবিত বাজেটে জনগণের ওপর সরাসরি নতুন কোন কর চাপাননি অর্থমন্ত্রী। তবে রাষ্ট্রের আয়ের চাকা সচল রাখতে কৌশলী হয়েছেন। কৌশলেই বাড়িয়েছেন পরোক্ষ করের বোঝা।
আমদানিকৃত ভোগ্যপণ্যের বেশিরভাগে এখন আনতে হবে চড়া শুল্ক দিয়ে। তাই একই পণ্য কিনতে অন্যান্য দেশের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হবে বাংলাদেশীদের, জানালেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট, পিআরআই এর চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তার।
তবে প্রস্তাবিত বাজেটে সমাজের অনগ্রসর মানুষগুলোর জন্য চিন্তা করেছেন অর্থমন্ত্রী। বাড়িয়েছেন সামাজিক সুরক্ষার আওতা। প্রান্তিক মানুষগুলো যেন রাষ্ট্রীয় সুবিধা ঠিক ঠাক ভাবে পায়, সেজন্য স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করার পথনকশা দেয়ারও চেষ্টা করেছেন।
তবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাজেটে সুস্পষ্ট ঘোষণা থাকার দরকার ছিলো বলে মনে করেন প্রবীণ অর্থনীতিবিদ পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন, পিকেএসএফ এর চেয়ারম্যান ড. খলীকুজ্জমান।
10:00 PM
রাজকাহন
দেখুন রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১০ টায়